আমি মোটা হবো কিভাবে, আমি মোটা হব কিভাবে সহজে কিভাবে ওজন বাড়াবেন?ওজন বাড়ানোর সহজ ১৬ উপায় সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় মোটা হওয়ার ঔষধের নাম বাচ্চাদের মোটা হওয়ার সহজ উপায় মোটা হওয়ার ব্যায়াম মোটা হওয়ার প্রাকৃতিক ঔষধ মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা (How do I get fat, how to gain weight easily in Bengali?)
“আমি মোটা হবো কিভাবে” আজকের এই নিবন্ধে কিভাবে খুব সহজেই আপনি মোটা হতে পারবেন, তা বিস্তৃত ভাবে আলোচনা করব। আমাদের আসে পাশে প্রচুর মানুষ কে দেখি যারা ভীষণ রোগা। তারা কিছুতেই মোটা হতে চাইলে ও মোটা হতে পারছে না। কিন্তু যদি সঠিক ভাবে নিজেদের ডায়েট চার্ট অর্থাৎ সারাদিনের খাবারের সঠিক মেনু নির্ধারণ করেন তবে তারা খুব শহজেই স্বাস্থ্যকর ওজন পেতে পারেন। এবং তারা সুস্থ শরীরে জীবন যাপন করতে পারবেন। মোটা হওয়া অর্থাৎ আপনার শরীরে যতটা ওজন দরকার ততটাই বাড়ানো, আপনি বলতে পারেন যে শরীরের ওজন বৃদ্ধি,মাংস পেশীর ভর বৃদ্ধি, শরীরে চর্বি জমা বা শরীরে অতিরিক্ত ফ্লুয়িড কে জমানো।
তবে একটা কথা বলে রাখি কোন সময় অতিরিক্ত মোটা হওয়া উচিৎ নয়। অর্থাৎ আপনার যদি বা ভুঁড়ি খুব বেশি বেড়ে যেতে থাকে তবে তা অবশ্যই শরীরের পক্ষে ভাল নয় ।
সাস্থ্য সমীক্ষা অনুযায়ী, যে সমস্ত ব্যক্তিরা কম ওজনের হন তাদের অল্প বয়সে মৃত্যুর হার অনেকটা বেশী। কম ওজনের পুরুষদের থেকে মহিলাদের প্রায় ৪০% বেশি অল্প বয়সে মৃত্যুর ঝুঁকি দেখা গেছে, যেখানে রোগা ব্যক্তিদের ঝুঁকি ৫০% বেশী ।
সেই কারনে যারা খুব রোগা হয় তাদের নানা রকমের রোগ বা অসুখ আসে।
আমি মোটা হবো কিভাবে – যে যে কারনে আপনি খুব দ্রুত রোগা হচ্ছেন (how to gain weight, why you’re getting thin so fast in Bengali)
অনেকে জন্ম থেকেই ভীষণ রোগা আবার অনেক সময় আমরা দেখি কেউ কেউ হটাত করে কিছু কারনে খুব দ্রুত রোগা হতে শুরু করেন। এগুল আবার বেশ কিছু রোগের কারনে হতে পারে যেমন –
থাইরয়েড: থাইরয়েড রোগের একটা বড় কারন হল, অস্বাস্থ্যকর ওজন। আপনি যদি খুব তাড়াতাড়ি রোগা হয়ে যাচ্ছেন তবে আপনার থাইরয়েড রোগ হতে পারে।
ইনফেকশান:
আপনার যদি ইনফেকশান যেমন ম্যালেরিয়া বা পরজীবী সংক্রমণ, ডায়রিয়া, যক্ষ্মা এই সব কারনে আপনার দ্রুত ওজন হ্রাস হতে পারে।
ডায়াবেটিস:
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে ওজন হ্রাস হতে পারে।
ক্যান্সার:
ক্যান্সার রোগীরা খুব তাড়াতাড়ি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ওজন হ্রাস পেতে পারে।
স্ট্রেস:
স্ট্রেস ওজন হ্রাস হওয়ার একটা বড় কারন। আজকের দিনে ব্যস্ত কর্ম জীবনে, মানুষরা অনেক ব্যক্তি স্ট্রেস অনুভব করে। এতে সঠিক ঘুম হয় না এবং ক্ষুধা হ্রাস পেয়ে যায়। এতে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে ওজন হ্রাস পেতে থাকে।
আমি মোটা হবো কিভাবে- আপনি কিভাবে মোটা হবেন তার সহজ উপায়।(how to gain weight, – The Easy Way To Gain Fat in Bengali)
আপনার শরীরের দরকারের তুলনায় বেশী পরিমাণ ক্যালোরি খান-
এটা আপনি নিশ্চিত ভাবে মানবেন যে মোটা হতে হলে আপনাকে আপনার শরীরে যে শক্তি দরকার তার থেকে বেশী পরিমাণে ক্যালোরি খেতে হবে।
১।মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকাঃ
- মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকায় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য বেশী অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
- প্রোটিন মাংস পেশীর ভর তৈরি করতে সাহায্য করে। এই কারনে সে সমস্ত খাদ্যে বেশী পরিমাণ প্রোটিন আছে যেমন –
- সয়াবিন,
- মাছ,
- ডিম,
- দুগ্ধজাত দ্রব্য,
- বাদাম
- এছারা বেশী প্রোটিনের যে সমস্ত খাদ্য থাকে তা বেশী করে খেতে হবে।
বেশী কার্বোহাইড্রেট এবং বেশী ফ্যাট যুক্ত খাবার খেতে হবে: উচ্চ কার্বোহাইড্রেট এবং বেশী ফ্যাট যুক্ত খাবার খেতে হবে- যেমন পাকা কলা, ওটস,ব্লু-বেরি, আলু, দুধ বা সয়াবিনের পনির, ডার্ক চকলেট ইত্যাদি আপনাকে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
২। মোটা হওয়ার জন্য নিয়মিত সকালে ও বিকাল ব্যায়াম ও ভার উত্তোলন করুন :
নিয়মিত ব্যায়াম ও ভার উত্তোলন করুন করলে একজন মানুষের অতিরিক্ত ক্যালোরি পেট বা শরীরের অন্যান্য অংশের পরিবর্তে মাংস পেশীতে জমে তাতে মাংস পেশির ভার বাড়ে।
৩। মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকায় উচ্চ শক্তি যুক্ত খাবার রাখুন:
প্রতিদিন উচ্চ শক্তি যুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় রাখুন যেমন চিনে বাদাম, আখরোট, কাজু বাদাম, কিশমিশ বা শুকনো ফল, বেশী ফ্যাট যুক্ত দুগ্ধজাত খাবার যেমন কনডেন্সড মিল্ক, মিল্ক ফ্যাট ক্রিম, পনির এই সমস্ত খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখবেন। .৪।প্রতিদিন দুধ খাবেন:
উচ্চ ফ্যাট যুক্ত দুধ প্রতিদিন খাবেন। প্রতিদিন কমকরে এক গ্লাস দুধ অবশ্যই খাবেন।
৪। মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকায় প্রোটিন এবং ওজন বৃদ্ধির পরিপূরক হেলথ ড্রিঙ্ক:
বাজারে অনেক নামি দামি কোম্পানির উচ্চ প্রোটিন এবং ওজন বৃদ্ধির পরিপূরক হেলথ ড্রিঙ্ক পাওয়া যায় এই সমস্ত হেলথ ড্রিঙ্ক আপনি খেতে পারেন। কিন্তু এটা সব সময় বা নিয়মিত খাওয়া ঠিক নয়।
৫। মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকায় ঘুমের খুব দরকার :
আমি মোটা হব বললে শুধু প্রচুর ভাল খাওয়া দাওয়া করলে হবে না তার সঙ্গে আপনাকে সঠিক পরিমাণে ঘুমতে হবে। ঘুম আপনার মানসিক সুস্থতার ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। এবং এটি হজম এবং সামগ্রিক বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে সঠিক ভাবে করার জন্য সহায়তা করে।
৬। মোটা হওয়ার জন্য যোগব্যায়াম :
আপনার সঠিক স্বাস্থ্য ও ওজনের জন্য প্রতিদিনের রুটিনে যোগব্যায়ামকে অবশ্যই রাখুন।যোগব্যায়াম আপনার মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করবে। অপ্রয়োজনীয় ওজন হ্রাস পাবে, সঠিক ওজন বারবে, ক্ষুধা বৃদ্ধি হবে,যা পরোক্ষভাবে ওজন বৃদ্ধিতে সাহাজ্য করবে।
৭। মোটা হওয়ার জন্য ধূমপান করবেন না :
ধূমপান আপনার স্বাস্থ্যের জন্য সব সময় ক্ষতিকারক। কারণ আপনারা সবাই জানেন ধূমপান করলে আপনার শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা হয় এবং পরে সামগ্রিকভাবে ওজন হ্রাস এবং শরীরে নানা ভাবে রোগের আক্রমণ ঘটে।
৮। মোটা হওয়ার জন্য ক্রিয়েটাইন নিতে পারেন :
ক্রিয়েটাইন একটি পেশী-বিল্ডিং সম্পূরক; ক্রিয়েটাইন মনোহাইড্রেট যা নিয়মিত নির্দিষ্ট ব্যবধানে ডায়েটে রাখলে মাংস পেশীর ভর বাড়াতে সাহায্য করে।
অনলাইন ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করবেন কিভাবে?
৯। বড় আকারের প্লেটে খাবেন :
এটি একটি মানসিক টোটকা। আপনি যদি বড় আকারের প্লেটে খাবার খান তবে আপনি সব সময় প্লেটে একটু হলেও বেশী পরিমাণ খাবার নিতে চাইবেন। এটা আপনার খাবারের পরিমাণকে বাড়াতে সাহায্য করবে।
১০। কিছু নতুন ধরনের খাবার :
কিছু নতুন ধরনের খাবারের চেষ্টা করবেন যেমন – কফির উপরে ক্রিম যোগ করা, জুসের উপর ঘন শেক খাওয়া, আইসক্রিম বা পছন্দের অন্য কোনো ডেজার্ট খাওয়া, এই সমস্ত জিনিস আপনার ওজনকে বাড়তে অনেকটা বাড়াতে সাহায্য করবে।
১১। মোটা হওয়ার জন্য জল খাওয়ার নিয়ম:
আপনি যখন কোন খাওয়ার খাবেন তার আগে জল খাওয়া এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। যেকোনো খাবারের আগে জল খেলে পেট ভরে যাবে তাই খাবারের জন্য কোনো জায়গা থাকবে না। জল খাওয়ার অভ্যাস সব সময় খাওয়ারের কিছু সময় পরে করুন।
১২। মোটা হওয়ার জন্য উপবাস ত্যাগ করুন:
উপবাস করলে ওজন হ্রাস পাওয়ার সম্ভবনা থাকে। তাই ওজন বাড়াতে হলে আপনাকে উপবাস ত্যাগ করতে হবে।
১৩। মোটা হওয়ার জন্য ভাত কতটা দরকারি:
একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন প্রায় 200 গ্রাম চালের ভাত খাওয়া দরকার তাতে তার কার্বোহাইড্রেটের চাহিদা পুরন হয়।
১৪। রেড মিট :
রেড মিট খেলে পেশী ভরকে বাড়াতে সাহায্য করে।
১৫। গমের রুটি:
স্টার্চযুক্ত রুটি কার্বোহাইড্রেটের সবচেয়ে ভালো উৎস এটা ওজন বাড়াতে খুব সাহায্য করে।
১৬। ডিম ও দুধ :
ডিম ও দুধ সবচেয়ে ভাল সুষম খাদ্য। স্বাস্থ্য, শক্তি, ও ওজন বৃদ্ধির জন্য দুধ ও ডিম রোজ খাওয়া ভীষণ জরুরী। তবে যাদের একটু বয়স হয়েছে তারা ডিমের কুসুম টা বেশি না খাওয়াই ভাল এতে cholesterol বাড়তে পারে। কাঁচা ডিম খাবেন না , বা ডিমের অমলেট খেয়েও সেরকম কিছু লাভ হবে না। সব সময় সেদ্ধ ডিম খাবেন।
১৭। ক্ল্যারিফায়েড বাটার ঃ
ক্ল্যারিফায়েড বাটার দেহের ওজন বাড়ানোর জন্য খুবই কার্যকরী। ক্ল্যারিফায়েড বাটার ও চিনি একসঙ্গে সকালে বা বিকেলে খেতে পারেন। এটা একমাস খেলে আপনার শরীরের ওজন নিশ্চিত রুপে বাড়বে।
১৮। কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার বেশি করে খাবেন
কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় বেশি করে রাখতে হবে, যেমন আলু, ভাত , কনফ্লেক্স ।
১৯। জলখাবারে পিনাট বাটারের সাথে হোল গ্রেইন টোস্ট বেশী করে খান ।
সকালবেলা আপনার জলখাবার ভাল করে খাবেন। পিনাট বাটারের সাথে হোল গ্রেইন টোস্ট নিতে পারেন। দুই টেবিল চামচ পিনাট বাটারে প্রায় 200 ক্যালোরি থাকে। ওজন বাড়ানোর জন্য এটা খুবই স্বাস্থ্যকর , কারণ এগুলিতে প্রোটিন-প্যাক এবং প্রচুর স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে , যা আপনার ওজন বাড়াতে খুব সাহায্য করবে।
মোটা হওয়ার ব্যায়াম
আপনি জদি খুব রোগা হন অর্থাৎ আপনি যদি under weight হন সেটা যেমন খুব সমস্যার আবার আপনি যদি খুব বেশী মোটা হয়ে যান সেটাও খুব সমস্যার ব্যপার। তাই আমদের সুস্থ ভাবে বাঁচার জন্য শরীরের ওজন সঠিক রাখতে হবে।
আপনি যদি খুবই রুগ্ন প্রকৃতির হন তবে নীচের ব্যায়াম গুলি করলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সঠিক ওজন পেতে পারেন।
১ ।মোটা হওয়ার ব্যায়াম চক্রাসন (Wheel Pose)
চক্রাসন যোগ ব্যায়ামের লাভ –
- চক্রাসন আসনটি শরীরের সমস্ত অঙ্গ প্রতঙ্গে রক্ত সঞ্চালন সাবলীল করে।
- মেরুদণ্ডের নমনীয়তা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়।
- চক্রাসন বাহু, কাঁধ, নিতম্ব, উরু এবং কব্জিকে শক্তিশালী করে।
- হরমোনের ভারসাম্য সঠিক ভাবে বজায় রাখে ।
- শরীরের সমস্ত প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখে।.
২। মোটা হওয়ার ব্যায়াম ধনুরাসন (Bow Pose)
ধনুরাসন যোগ ব্যায়ামের লাভ –
- ধনুরাসন পিঠ ও পেটের সমস্ত পেশীকে শক্তিশালী করে।
- এই আসন হজমের উন্নতি করে ও প্রজনন অঙ্গকে উদ্দীপিত করে।
- এই আসন করলে শরীরের সমস্ত মাংস পেশীকে প্রসারিত করে।
- শরীরের স্ট্রেস এবং ক্লান্তি অনেকটা দূর করে।
৩। মোটা হওয়ার ব্যায়াম ভুজঙ্গাসন (Cobra Pose)
ভুজঙ্গাসন যোগ ব্যায়ামের লাভ –
- ভুজঙ্গাসন -এর অনেকগুলি ভাল দিক আছে এটি কাঁধ, পিঠ, পেট এবং ঘাড় অঞ্চলের পেশীগুলিকে প্রসারিত করে।
- শরীরের স্ট্রেস এবং ক্লান্তি অনেকটা দূর করে।
- এটি ব্যায়ামে হজমের উন্নতি করে, বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে।
- এটি শরীরে রক্ত এবং অক্সিজেন সঞ্চালন বাড়ায়।
- শরীরের গ্রোথ কে তরান্বিত করে।
৪। মোটা হওয়ার ব্যায়াম বজ্রাসন (Diamond/ Thunderbolt Pose)
বজ্রাসন যোগ ব্যায়ামের লাভ –
- বজ্রাসন ওজন বাড়াতে খুবই কার্যকরী। এই ব্যায়ামে মনকে শান্ত রাখে।
- নিয়মিত বজ্রাসন করলে উরু, বাছুর এবং পেটের পেশীতে শক্তি যোগায়।
- শরীরের চারপাশে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং ভাল হজমের সহায়তা করে।
- বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং ক্ষুধা বাড়ায়।
পাঁপড় তৈরির ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন -2022?পাঁপড় তৈরির ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন -2022?
Q. মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা কি সবাই ব্যবহার করতে পারে?
Ans. যারা থাইরয়েড, ডায়াবেটিস বা কোন পুরনো অসুখে ভুগছেন ভুগছেন এমন ব্যক্তিরা এই জাতীয় খাবার খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন। বাকি সমস্ত সুস্থ মানুষ এই ধরনের খাওয়ার খেতে পারেন।
Q. আমি মোটা হবো কিভাবে?
A. প্রতিদিনের খাবারের তালিকা সঠিক ভাবে তৈরি করতে হবে। প্রচুর পরিমাণ শর্করা, প্রোটিন, ফ্যাট, ও ভিটামিন খেতে হবে তার সঙ্গে নিয়মিত যোগা করতে হবে।
Q. মোটা হওয়ার ঔষধের নাম ?
Ans. – আমারা প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ঔষধ খেয়ে মোটা হওয়ার বিজ্ঞাপন দেখি। কিন্তু আমার বা অন্যান্য অনেক চিকিৎসকের মত অনুযায়ী কোন ঔষধ খেয়ে খুব তাড়াতাড়ি মোটা হওয়া একেবারে উচিত নয়। এতে আপনার শরীরের বিভিন্ন প্রকারের উপসর্গ দেখা দেয়। তাই মোটা হতে হলে আপনাকে উপরের তথ্য অনুযায়ী খাওয়া ও ব্যায়াম বা শরীর চর্চা করলে আপনি খুব সহজেই মোটা হতে পারবেন।