Electricity Bill নিয়ে রাজ্য সরকারের অনেক বড় পদক্ষেপ, এক ধাক্কায় কমছে বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই, বসছে নতুন স্মার্ট মিটার –

You are currently viewing Electricity Bill নিয়ে রাজ্য সরকারের অনেক বড় পদক্ষেপ, এক ধাক্কায় কমছে বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই, বসছে নতুন স্মার্ট মিটার –

Electricity Bill নিয়ে রাজ্য বাসীকে খুব একটা আশার বানী শুনিয়েছেন রাজ্য সরকার। এবং শুনলে অবাক হবেন যে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নতুন পদ্ধিতে কারেন্ট বিল বা বিদ্যুৎ বিল একধাক্কায় অনেকটাই কমে যাচ্ছে ।
Electricity Bill নিয়ে আমাদের মত সাধারন মানুষ প্রতি নিয়ত নান সমস্যায় পড়েন। বিদ্যুৎ বিল এলেই সাধারন মানুশের মাথায় হাত পড়ে যায়। কারন দিন কে দিন ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রের ব্যাবহার আমরা যতই বাড়াচ্ছি ততই বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে চলেছে। টাই মাসের শেশে সাধারণ গৃহস্থের পক্ষে সেই বিল মেটানো প্রায় কষ্টদায়ক হয়ে ওঠে।

Electricity Bill নিয়ে রাজ্য সরকারের অনেক বড় পদক্ষেপ, এক ধাক্কায় কমছে বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই, বসছে নতুন স্মার্ট মিটার -

Electric Bill অনেকটাই কমে যাবে ।

সারা দেশ জুড়ে প্রায় সমস্ত জিনিস পত্রের দাম আকাশছোঁয়া । এক কথায় মূল্যবৃদ্ধি সাধারন মানুষের হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে। প্রায় প্রতিদিন নিয়ম করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের বেড়ে চলেছে। আর তার উপরে Electricity Bill মাঝে মধ্যে দেখলেই চিন্তা শুরু হয়ে যায়, কিভাবে এত টাকা মেটানো সম্ভব হবে?

এবার রাজ্য সরকার সেই ব্যাপারে সাধারন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে । তবে সাধারন মানুষের এই সমস্যার খুব তাড়াতাড়ি সমস্যার সমাধান হবে। তবে আশার কথা রাজ্যবাসীকে অতিরিক্ত পরিমাণে বিদ্যুৎ বিলের জন্য অতিরিক্ত টাকা খরচ করতে হবে না।

রাজ্য সরকারের বিদ্যুৎ দপ্তর রাজ্যের সাধারন মানুষের ইলেকট্রিসিটির পরিষেবা কে আরও উন্নত প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে চাইছে। এবং এই প্রযুক্তি কে কাজে লাগিয়ে সাধারন মানুষের কারেন্ট বিল অনেকটাই কমিয়ে দিতে চাইছে।

এখনকার নিয়ম অনুযায়ী বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মচারীরা বাড়ী বাড়ী , বা বিদ্যুৎ সংযোগের স্থানে গিয়ে মাসের Electric Bill তৈরির জন্য মিটার রিডিং নেন।এবং কারেন্ট বিল তৈরি করে ফেলেন।

এবং সেই বিল অনুযায়ী গ্রাহকরা তাদের বিল পেমেন্ট করে থাকেন। এবার যেহেতু প্রতি তিন মাসে বিদ্যুৎ বিল দিতে হয়, ফলে সাধারণ মানুষের বিদ্যুত বিলের প্রদেয় টাকার পরিমান অনেকটাই বেড়ে যায়।

এবার রাজ্য সরকার সেই নিয়মের ও পরিবর্তন করতে চলেছে।

এখন থেকে মিটার রিডিং নেওয়ার জন্য আর কোনো বাড়িতেই বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মচারীরা যাবেন না। তাড়া তাদের অফিসে বসেই গ্রাহকের বাড়ী বা ব্যবসার স্থলের বিদ্যুতের রিডিং নিয়ে নিতে পারবেন।

এবং এই রিডিং থেকে সঙ্গে সঙ্গে কারেন্ট বিল তৈরি করে দিতে পারবেন। গ্রাহকেরাও এই উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে যথেষ্ট সুবিধা পাবেন।
বিধানসভায় রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার মোট ২ কোটি ২০ লক্ষ গ্রাহক রয়েছে। তার মধ্যে CESC-র অধীনে রয়েছে ৩৩ লক্ষ। তবে রাজ্য সরকার এই মুহূর্তে ৩৭ লক্ষ বিদ্যুৎ সংযোগে স্মার্ট মিটার বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন। তবে রাজ্যের বাকি ক্ষেত্রে এই স্মার্ট মিটার ধাপে ধাপে বসান হবে।

বিদ্যুৎমন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস আরো জানান, RDSS- এর মাধ্যমে ১১৮৯৫ কোটি টাকা খরচ করে ৩৭ লক্ষ Smart Meter বসানো হবে এবং সে সঙ্গে ৮৭ টি সাবস্টেশন তৈরি করা হবে। এই খরচের ৬০% দেবে কেন্দ্রীয় সরকার এবং ৪০ শতাংশ দেবে রাজ্য সরকার। আর এর ফলে রাজ্যবাসী বিদ্যুৎ পরিষেবার ক্ষেত্রে উন্নত পরিষেবা পাবেন।
এবং Smart Meter বসানো হলে আর কোন বাড়ীতে মিটার রিডিং দেখার জন্য বিদ্যুৎ কর্মচারীদের জেতে হবে না। এবং তিন মাস অন্তর বিল তৈরি করার ঝামেলা ও পোয়াতে হবে না।

এক্ষেত্রে গ্রাহককেও একসঙ্গে তিন মাসের বিদ্যুৎ বিল-এর ভয়ের ও কোন কারন থাকবে না। গ্রাহক প্রতি মাসেই বিদ্যুৎ বিল পেয়ে যাবেন। দপ্তরের কর্মচারীরা অফিসে বসে গ্রাহকদের বিল তৈরি করে দিতে পারবেন। এবং বিদ্যুৎ দপ্তরের খরচ অনেক কমে যাবে। ফলে কারেন্ট বিল বা বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণও অনেকটাই কমে যাবে।

মোবাইল রিচার্জের মত গ্রাহকেরা প্রিপেইড রিচার্জ করতে পারবেন। প্রয়োজন না হলে বিদ্যুতের বিল দিতে হবে না। এই ক্ষেতের রাজ্যের সাধারন মানুষ এক দারুন উন্নত পরিষেবা পাবেন।

তবে এক কাগে উত্তরপ্রদেশে এরকম স্মার্ট মিটার বসানো হয়েছে। বিদ্যুৎ নিগম সুত্রের পাওয়া খবর অনুযায়ী এর ফলে বিদ্যুৎ বিল ১০% কম আসছে। এবার বাংলার মানুষও সেই উন্নত পরিষেবা পেতে চলেছেন।

আপনি কি ট্যাক্স রিটার্ন ফাইলের 31 ডিসেম্বরের সময়সীমা মিস করে গেছেন ? ভয় নেই , জেন নিন কি করতে হবে?

মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য নতুন নিয়ম চালু করল সরকার ও পর্ষদ, সমস্যা মেটাতে কড়া পদক্ষেপ

অ্যাপল, বিশ্বের নামি IT কোম্পানি ভারতে সরাসরি প্রচুর মানুষ রিক্রুট করেছে, এই বছর ভারতে প্রচুর ফিজিক্যাল স্টোর খুলছে

শেয়ার করুন -

Leave a Reply