টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন? ।| How to start a T-shirt printing business in Bengali?

You are currently viewing টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন? ।| How to start a T-shirt printing business in Bengali?

Table of Contents

টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন টি শার্ট প্রিন্টিং খরচ টি শার্ট মার্কেটিং

টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন?( How to start a T-shirt printing business in Bengali?)

“টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন?” আজকের এই নিবন্ধে আমি আপনাদের কে টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন তার বিষয়ে আলোচনা ক রব।আপনি যদি এই ধরনের ব্যবসা করতে চাইছেন।  তবে এই নিবন্ধটি ভাল করে পড়বেন।

টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা ভারত শহ সমস্ত দেশে একটি খুব বড় বব্যসা। এই বছর, ভারতে  টি-শার্টের মার্কেট ছিল 21,000 কোটি  টাকারও বেশী। এবং এই মার্কেট  পরের বছর আরও বেড়ে যাবে।এটা আরও আশার কথা যে এতদিন পর্যন্ত  , টি-শার্ট মার্কেট বেশিরভাগ ক্রেতা ছিল পুরুষ,  পুরুষদের টি-শার্ট বেশী বিক্রি হত কিন্তু এখন মহিলা ক্রেতার সংখ্যা খুব দ্রুত হারে বাড়ছে।

অতএব, আপনি যদি ভবে থাকেন যে একটি টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা শুরু করবেন।তাহলে আপনি অতি সহজে খুবই কম মূলধনে প্রিন্টিং এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। একটি ভাল মানের টি-শার্ট বিক্রি করতে হলে বেশ কয়েকটা বিষয়ের উপর নজর দিতে হয়। যেমন  – ডিজাইন, গুনমান, খরচ এবং মার্কেটিং এবং বিক্রয়। এই কয়কটি বিষয় ভাল করতে পারলে আপনার ব্যবসা খুব ভাল ভাবে হবে।

টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ?( How To Start A T-Shirt Printing Business  in Bengali?)

আপনি যদি টি-শার্ট প্রিন্টিং এর ব্যবসা শুরু করতে চান, তবে প্রথমে আপনাকে আপনার ব্যবসার MSME রেজিসট্রেশান করিয়ে নিতে হবে। এটা করিয়ে নিলে আপনি আপনার পণ্য যেকোনো জায়গায় বিক্রি করতে পারবেন। লোকাল মার্কেটে বিক্রি করতে পারবেন তার সঙ্গে অনলাইন মার্কেটপ্লেস ও আপনার নিজের ওয়েবপেজে / ওয়েবসাইট থেকে বিক্রি করতে পারবেন।

টি-শার্টএর ডিজাইন সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে।

একটা টি-শার্ট বিক্রি হয়ার পেছেনে সবচেয়ে বেশী গুরুত্ব থাকে টি-শার্ট ডিজাইনের উপর। তাই ডিজাইন নির্বাচন করার ব্যাপারে আপনাকে সঠিক হতে হবে। আপনি যদি বিশেষ কোন বিষয়ের (niche)  এর উপর টি-শার্ট নিয়ে কায করতে চান তবে এটা সবথেকে ভাল । আর আপনাকে ওই বিষয়ের উপর নতুন নতুন ডিজাইনের উপর যোর দিতে হবে। টি-শার্ট ডিজাইন এর ক্ষেত্রে আপনি আগে থেকে জানতে পারবেন না। যে কোন ডিজাইন টা বেশী  বিক্রি হবে আর কোনটা হবে না। তাই আপনাকে বেশ কিছু ক্যাটাগরির ডিজাইন বানাতে হবে।  অনেকে এই পুরো ডিজাইনের ব্যপারটা শুরুতে আউটসোর্স করে দেয় ।  কিন্তু শুরু থেকে আউটসোর্স  না করাই  ভাল নিজের পছন্দের ডিজাইন তৈরি করতে হবে। আপনি  ক্লিপার্ট ব্যবহার করতে পারেন । আপনি আধুনিক ক্লিপার্টের একটি বড় প্যাকেজ কিনে নিতে পারেন। এবং এখান থেকে প্রচুর পরিমাণে পারেন ডিজাইন পেয়ে যাবেন।

যত ডিজাইন বাজারে বিক্রির জন্য নিয়ে আসবেন গ্রাহকদের কাছথেকে যতটা ফিডব্যক নেওয়ার চেষ্টা করুন এবং টার্গেট গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়া নিয়ে আপনার  পণ্য কে  আরও ভাল করতে হবে।

টি-শার্ট তৈরি করা (Making of T-shirts in Begali)

এই ধরনের ব্যবসায় সফল  হতে হলে , আপনার পণ্যের গুনগত  বাজারে আপনাকে সর্বোত্তম করে রাখতে হবে। গ্রাহকদের ভাল মানের পণ্য দিলে তারা বারে বারে নেবে।  আপনাকে কিছু টি-শার্ট বিক্রেত বা প্রস্তুত কারকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। ও তাদের কাছ থেকে নমুনা নিয়ে আপনার ডিজাইনের কাজ পুরো করে  আপনি আপনার পণ্য লঞ্চ করাতে পারেন। ধিরে ধিরে একে  ব্র্যান্ডিং করতে পারেন। আপনার সাপ্লাই কে সঠিক  ভাবে ব্যবহার করতে হবে।

টি-শার্ট প্রিন্টিং পদ্ধতি (T-shirt printing in Bengali)

টি-শার্ট প্রিন্টিং  সাধারনভাবে ২ ভবে করা যায়।   ডিজিটাল প্রিন্টিং এটাতে গুন মান ভাল হয় । যদি ছোট পরিমাণের অর্ডার হয় তবে আপনি ডিজিটাল প্রিন্টিং করতে পারেন।তবে অর্ডার বেশী হলে স্ক্রিন প্রিন্টিং করা ভাল।  এছাড়া আপনি আপনার টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসার  ডাইরেক্ট টু গার্মেন্ট প্রিন্ট, সাবলিমেশন প্রিন্টিং বা ভিনাইল ট্রান্সফার প্রিন্টিং ও করতে পারেন।

স্ক্রিন প্রিন্টিং (Screen printing in Bengali)

স্ক্রিন প্রিন্টিং পদ্ধতিতে  সারা বিশ্বে টি-শার্ট প্রিন্টিংএর জন্য সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয়।টিশার্টের উপর যদি নির্দিষ্ট রঙের ডিজাইন থাকে এবং ২০-২৫ টি টি-শার্ট প্রিন্টিং  করতে চান তবে এটি সব থেকে সেরা পছন্দ। এই ধরনের প্রিন্টিং  সবচেয়ে টেকসই প্রিন্টগুলির অন্যতম । যদি আপনার ডিজাইনে একাধিক রঙের  কাজ থাকে তবে বার বার প্রিন্টিং করতে হয়।

সুবিধা-

বেশী পরিমাণের অর্ডারের ক্ষেত্রে খরচ কম হয়।

প্রিন্টিং টেকসই

খুব কম খরচে এর সেট-আপ তৈরি করা যায়।

যেকোনো সাইজের কাপড়ের উপর প্রিন্টিং করা যায়।

অসুবিধা –

প্রতিটি রঙের জন্য আলাদা আলাদা টেমপ্লেটের সেটআপ খরচ বহন করতে হয়।

বেশি রঙের টি-শার্টের জন্য সাশ্রয়ীভাবে প্রিন্ট করতে পারে না।

 ডাইরেক্ট টু গার্মেন্ট প্রিন্ট(Direct to Garment Print  in Bengali)

ডাইরেক্ট টু গার্মেন্ট প্রিন্ট  টি-শার্ট প্রিন্ট এর জন্য খুব ভাল একটা প্রিন্টিং  পদ্ধতি। বিশেষ করে ই-কমার্স অর্ডারের জন্য এটা সরাসরি টি-শার্টের প্রিন্টিং করতে পারবেন। । আপনি সহজেই সমস্ত রঙে ডিজাইন প্রিন্ট করতে পারবেন,। ই-কমার্স অর্ডার এবং স্বল্পমেয়াদী ইভেন্টগুলি জন্য এটি সবচেয়ে সেরা পছন্দ।

সুবিধা

সমস্ত রঙ একসঙ্গে প্রিন্ট করতে পারে।

ইনস্টলেশনর  কোন খরচ থাকে না।

খুব দ্রুত প্রিন্টিং শেষ করতে পারে।

অসুবিধা –

বাল্ক অর্ডারের ক্ষেত্রে খরচ অনেক বেশী হয়ে যায়।

ভিনাইল ট্রান্সফার প্রিন্টিং (Vinyl transfer printing in Bengali)

এই ধরনের প্রিন্টিং পদ্ধতি  বিশ্বের টি-শার্ট প্রিন্টিংয়ের সবচেয়ে প্রচলিত রূপ। একাধিক ভিনাইল স্থানান্তর পদ্ধতি প্রিন্টিং করা হয়। এই পদ্ধতিতে স্পেশাল এফেক্ট করা যায়  যেমন  সোনা, রূপা এবং ফটো-লাইট ট্র্যান্সফার  এই পদ্ধতিতে  সম্ভব।

সুবিধাদি –

প্রিন্ট করতে পারেন যত পারেন কোন অসুবিধা হয় না।

সেট আপ করা ভীষণ সহজ

অসুবিধা –

স্কেল করা কঠিন

প্রিন্টিং এর গুনমান ভাল নয় ।

সাবলিমেশন প্রিন্টিং(Sublimation printing in Bengali)

এই ধরনের প্রিন্টার সাবলিমেশন বা পলিয়েস্টার কাপড় সহ বিভিন্ন ধরনের কাপড়ে প্রিন্টিং করা যায়।  সাবলিমেশন প্রিন্টিং পদ্ধতিতে সাদা কালির ব্যভার হয় না। তাই এটি শুধুমাত্র সাদা পৃষ্ঠে প্রিন্ট করা যায়। কমার্শিয়ালই যে কোন ধরনের প্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে এটা খুব ভাল কাজ করে। এটা দিয়ে  ফোন কেস বা কফি মগ প্রিন্টিংয়ের মতো কাজ গুলি ও করা যেতে পারে।

সুবিধাদি –

কষ্ট এফেকটিভ প্রিন্টিং

খুব দ্রুত প্রিন্টিং করা যায়।

অসুবিধা –

সাদা কালি থাকে না।

শুধুমাত্র পলিয়েস্টার কাপড়ের উপর প্রিন্টিং করা যেতে পারে।

টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা-এর বিক্রয় ও বিপণন(Sales and marketing of T-shirt printing business in Bengali)

টি-শার্ট –এর মার্কেট আজকের দিনে অনেক অনেক বড়, আর আজকের দিনে নানা ভাবে বিপণন করা যায় । আপনি যদি আপনার ব্যবসা কে খুব বড় করতে চান । তবে আপনাকে একটা ভাল ব্র্যান্ড তৈরি করার চেষ্টা করতে হবে।  এছাড়াও আপনি অনেক উপায়ে আপনার টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসা-এর বিপণন করতে পারেন।

  • আপনি বড় বড় হলসেল মার্কেটে গিয়ে পাইকারি হিসাবে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
  • আপনি ছোট বড় যত কাপড়ের দোকান যেখানে টি-শার্ট বেশী বিক্রি হয় তাদের কে পাইকারি হারে বিক্রি করতে পারেন।
  • নিজের কম্পানির আউট-লেট বানিয়ে বিক্রি করতে পারেন।   
  • অন-লাইন স্টোর গুলিতে যেমন আমাজন, ফ্লিপকার্ট ইত্যাদি থেকে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
  • নিজেই একটা অন-লাইন স্টোর বানিয়ে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্য বেশী করে নিতে হবে।
  • আপনাকে নিজের কম্পানির একটা youtube  চ্যানেল বানিয়ে নিয়মিত আপনার পণ্যের ব্যপারে পোস্ট করতে হবে।
  • বাকি সোশ্যালমিডিয়া গুলিতে আপনার নিজের পণ্যকে প্রচার নিয়মিত করতে হবে।
  • যদি মনে করেন কোন ডিজিটাল মার্কেটিং স্পেশালিস্টকে আপনার পণ্যের প্রচারের দায়িত্ব দিতে হবে।

টি-শার্ট প্রিন্টিং ব্যবসায় যে সব বিষয়ের উপর বেশী নজর দিতে হবে।(The T-shirt printing business needs to pay more attention to all the issues in Bengali)

আপনি যদি অনলাইন ব্যবসার উপর বেশী নজর দেন তবে এতে অনেক সময় পণ্য রিটার্ন বা ফেরত আসতে পারে। যদি এরকম হয় তবে আপনাকে গ্রাহকেকে ফোন করে তার কারন অবশ্যই জানতে হবে। এবং পরবর্তী সময়ে তা সঠিক করতে হবে।

আপনি যদি আপনার ষ্টোরের স্টক থেকে টি-শার্ট বিক্রি করতে থাকেন কিছু স্টক আপনার আবিক্রিত আবস্থায় পড়ে থাকতে পারে। এই সমস্ত পুরনো স্টককে আপনি ছাড়ের অফার দিয়ে বিক্রি করতে পারেন বা সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিযোগিতায়  আয়জন করতে পারেন এবং বিজয়ীদের জন্য উপহার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন৷

আপনার পণ্যের ব্র্যান্ড কে  সবার সামনে আনার চেষ্টা করতে হবে। সে আপনি অফ-লাইন বিক্রি ক্রুন বা অন-লাইন বিক্রি করুন। অন-লাইন হলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভীষণ রকম ভাবে আপনার পণ্যর প্রচার করতে হবে। ফেসবুক, টুইটার, Youtube, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্টের মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট গুলিতে নিয়মিত প্রাচার চালাতে হবে। অফ-লাইন এর জন্যে এর  সোশ্যাল মিডিয়ার সঙ্গে সঙ্গে পোষ্টার , ব্যানার, খবর কাগজে বিজ্ঞাপন দিতে হবে।

তবে আপনার বিজ্ঞাপন খরচ আপনার বাজেটের নির্ভর করে করবেন, তবে অন-লাইন বিজ্ঞাপন সব সময় আনেক কম খরচে হয়।

ট্রেন্ডিং ডিজাইন এর দিকে ভাল করে নজর দিতে হবে। (You have to pay close attention to the trending design in Bengali)

টি-শার্ট প্রিন্টিং ডিজাইন সব সময় পরিবর্তন হতে থাকে। এবং এটা মানুষের পছন্দের উপর নির্ভর করে। তাই আপ্নেকে সর্বদা ট্রেন্ডিং ডিজাইন এর দিকে খেয়াল রাখতে হবে। এবং এখনকার দিনে এই ধরনের ট্রেন্ডিং বিষয়কে বার করা খুব একটা বড় ব্যপার নয়।ইন্টারনেটে অনেক রকম টুলস বা সফটওয়ারে আছে যেমন google trends, যা দিয়ে এই সমস্ত জিনিস খুব সহজেই বার করা যায়।

অ্যাকাউন্টিং এর ব্যপারে সঠিক হতে হবে। (Must be accurate about accounting in Bengali)

আপনার কম্পানির accouts  এর কাজ কোন দক্ষ  লোক কে দিয়ে করাতে হবে। GST লাইসেন্স করিয়ে নেওয়া দরকার। যদি অন-লাইন বিক্রি শুরু করেন তবে অবশ্যই GST লাইসেন্সএর দরকার পড়বে। accouts   কাজের জন্য কোন অন-লাইন সফটওয়ার কিনতে পারেন।

Conclusion – একটি নতুন ব্র্যান্ড তৈরি করা  এবং এই সংস্থা কে লাভ জনক স্নস্থাতে পরিণত করা সহজ কাজ নয়।  কিন্তু টি-শার্ট প্রিন্টিং  এর ব্যবসায় অনেক বড় বাজার  রয়েছে । তাই সঠিক ভাবে কাজ করে যান তবে এই ব্যবসায় খুব তারা তাড়ি  প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।  এই নিবন্ধে সম্পর্কে কোন কমেন্ট থাকলে নিচে কমেন্ট বক্স লিখতে পারেন।

Q. টি শার্ট প্রিন্টিং খরচ

Ans.- টি শার্ট প্রিন্টিং খরচ কে আপনি ২ত ভাগে ভাগ করতে পারেন। আপনি যদি শুধু মাত্র স্ক্রিন প্রিন্টিং এ টি-শার্ট কে প্রিন্ট করতে চান তবে প্রতি কালারের হিসাবে প্রিন্টিং খরচ হয়। প্রতি কালারের হিসাবে ৫-১০ টাকা খরচ হয়, ডিজাইন এবং টিশার্ট আপনাকে দিতে হয়। আর যদি এক কালিন সমস্ত খরচের হিসাবে আপনার ১০০-৭০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। টিশার্টের গুনমানের উপর নির্ভর করে।

Q. গেঞ্জি প্রিন্ট ব্যবসা কি ভাবে করবেন?

Ans.- গেঞ্জি প্রিন্ট ও টিশার্ট প্রিন্ট মুলত একই জিনিস। কাপড়ের গুনমানের উপর নির্ভর করে। উপরের নিবন্ধে বিস্তৃত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন –

বাচ্চাদের জন্মদিনের পার্টি আয়োজন করার ব্যবসা কীভাবে শুরু করবেন?

কলম তৈরির ব্যবসা শুরু করবেন কিভাবে ?

বাথরুম/টয়লেট ক্লিনার-এর ব্যবসা শুরু করবেন কিভাবে?

সোলার এর ব্যবসা কি ভাবে শুরু করবেন?

আধার কার্ডের ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে লাখ টাকা উপার্জন করুন

যানবাহন দূষণ পরীক্ষা কেন্দ্রের ব্যবসা কীভাবে খুলবেন?

কম পুঁজিতে মহিলাদের জন্য সেরা ব্যবসার আইডিয়া

শেয়ার করুন -

This Post Has One Comment

  1. Mashira

    অত্যন্ত চমৎকার পোস্ট, এখান থেকে আমি অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখতে পারছি লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ

Leave a Reply